Home » গাংনীতে পৃথক পৃথক অভিযান চালিয়ে ১৩০ বোতল ফেন্সিডিল সহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ

গাংনীতে পৃথক পৃথক অভিযান চালিয়ে ১৩০ বোতল ফেন্সিডিল সহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ

কর্তৃক আবুল কাসেম অনুরাগী
সূর্যোদয় প্রতিবেদক 19 ভিউ
Print Friendly, PDF & Email

 

 

গাংনী উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় পৃথক পৃথক অভিযান চালিয়ে ১৩০ বোতল ফেন্সিডিল সহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ( ২ মে) বৃহস্পতিবার বামন্দী পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা কৃষক সেজে সহড়াতলা সিমান্ত এলাকা থেকে ১০০ বোতল ও বামন্দী রামনগর সড়কের নওদা ছাতিয়ান থেকে ৩০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করেছে।
এসময় মাদক বহনের দায়ে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের নামে মামলা শেষে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হবে।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ এস আই শরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, গাংনী উপজেলার বামুন্দী রামনগর সড়ক দিয়ে মাদক পাচার হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় সদস্যদের নিয়ে নওদা ছাতিয়ান ব্রিজের কাছে অবস্থান নেয়। এসময় রামনগর থেকে বামন্দী অভিমুখে আসা একটি ইজিবাইক থামিয়ে তল্লাশী চালিয়ে ৩০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়। মাদক বহনের দায়ে আটক করা হয়েছে কুষ্টিয়া জেলার কাতলামারী গ্রামের মামুন মন্ডলের ছেলে অনিক ইসলাম ও ইজিবাইক চালক দৌলতপুর উপজেলার খলিশাকুন্ডি গ্রামের নাহারুল ইসলামের ছেলে জানিছুর রহমান। মাদক সহ পুলিশের হাতে আটক অনিক জানিয়েছেন, সে শ্রমিক হিসেবে ফেন্সিডিল নিয়ে ফিরে যাবার সময় পুলিশ তাকে আটক করেছে। তবে ফেন্সিডিল দাতা ও গ্রহীতাকে সে চেনে না।
অপরদিকে বামুন্দী পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই শরিফুল ইসলাম, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কৃষক সেজে সঙ্গীয় সদস্যদের নিয়ে গাংনী উপজেলার তেতুলবাড়িয়া ইউনিয়নের সহড়াতলা গ্রামের সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে সহড়াতলা গ্রামের একতার আলীর ছেলে একরামুলকে আটক করা হয় এবং তার হেফাজতে থাকা আমদানী নিষিদ্ধ ভারতীয় ১০০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত মাদক সহ আটকৃতদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা শেষে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হবে। পুলিশ আরো জানিয়েছে আটক একরামুল হক সম্প্রতি সময়ে ভারতীয় মদ সহ আটক হয়ে কারাগারে ছিল। জামিনে এসে আবারো মাদক ব্যবসায় জড়িয়েছে। একরামুলের দাবী ভারত সিমান্ত এলাকা থেকে মাদক নিয়ে আসার সময় পুলিশ দেখে ফেলেছিল।
০ কমেন্ট

রিলেটেড পোস্ট

মতামত দিন