মেহেরপুর প্রতিনিধি
মেহেরপুরে হেরোইন রাখার দায়ে আলফাজ আহম্মেদ (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার(১০ জুলাই) দুপুরে মেহেরপুরের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শাজাহান আলী এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অর্থদণ্ড অনাদায়ে আলফাজ আহম্মেদকে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণার পর তাকে আদালত কক্ষ থেকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষে দায়িত্ব পালন করেন পাবলিক প্রসিকিউটর পারভীনা সুলতানা এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মীর আলমগীর ইকবাল।মেহেরপুরে হেরোইন রাখার দায়ে একজনের দুই বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
নিজস্ব প্রতিনিধি
মেহেরপুরে হেরোইন রাখার দায়ে আলফাজ আহম্মেদ (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার(১০ জুলাই) দুপুরে মেহেরপুরের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শাজাহান আলী এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অর্থদণ্ড অনাদায়ে আলফাজ আহম্মেদকে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণার পর তাকে আদালত কক্ষ থেকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষে দায়িত্ব পালন করেন পাবলিক প্রসিকিউটর পারভীনা সুলতানা এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মীর আলমগীর ইকবাল।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১১ ডিসেম্বর মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশের একটি দল। পরিদর্শক শাহ জালাল খানের নেতৃত্বে রেইডিং টিম আলফাজ আহম্মেদের বসতঘরে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে খাটের তোশকের নিচে রাখা একটি পলিথিন প্যাকেট থেকে ছোট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় এক গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার পর তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আলফাজ আহম্মেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় এই রায় প্রদান করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১১ ডিসেম্বর মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশের একটি দল। পরিদর্শক শাহ জালাল খানের নেতৃত্বে রেইডিং টিম আলফাজ আহম্মেদের বসতঘরে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে খাটের তোশকের নিচে রাখা একটি পলিথিন প্যাকেট থেকে ছোট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় এক গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার পর তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আলফাজ আহম্মেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় এই রায় প্রদান করেন।